how to write research hypothesis

how to write research hypothesis.



    how to write research hypothesis
কিভাবে গবেষণায় হাইপোথিসিস লিখতে হয়



how to write research hypothesis, Research hypothesis examples, How to write research hypothesis sample, How to write research hypothesis pdf, Research hypothesis example in thesis, How to write research hypothesis example pdf, Example of hypothesis in research proposal PDF












Research hypothesis
গবেষণায় হাইপোথিসিস 



গবেষণায় হাইপোথিসিস লেখার ক্ষেত্রে হাইপোথিসিসের সাধারণ বিন্যাস কাজ করে। প্রথমত কারণ , দ্বিতীয়ত প্রভাব এবং তৃতীয়ত যুক্তি। গবেষণায় হাইপোথিসিস লিখতে হলে আপনাকে প্রথমে জানতে হবে হাইপোথিসিস কি? আপনি যখন গবেষণা শুরু করবেন, তখন হাইপোথিসিস কিভাবে লিখতে হবে তা হাইপোথিসিস সিদ্ধান্ত দিবে। যেহেতু হাইপোথিসিস গ্রহণযোগ্য এবং বর্জনযোগ্য সেহেতু হাইপোথিসিস আপনাকে সিদ্ধান্ত নিতে বাধ্য করবে যে আপনি বিষয়ভিত্তিক নির্বাচন করার বিষয়ে গবেষণা চালিয়ে যাবেন নাকি বাদ দিবেন বা গবেষণার ধরণ পরিবর্তন করবেন। ইহা গবেষণার বিষয় নির্বাচনী হাইপোথিসিস। আবার যখন গবেষণার জন্য বিষয় নির্বাচন করবেন এবং গবেষণার কার্য সম্পাদনের জন্য পরিকল্পনা শুরু করবেন, তখন হাইপোথিসিস আপনাকে সিদ্ধান্ত দিবে যে, আপনি কিভাবে গবেষণা কার্য শুরু করবেন, কোথায় হতে শুরু করবেন, প্রথমে আপনাকে কি করতে হবে, কি করলে আপনার গবেষণা কার্য লক্ষ্যে পৌছাবে, গবেষণা কার্য সম্পাদনের জন্য আপনাকে কি কি তথ্য সংগ্রহ করতে হবে তা হাইপোথিসিস সিদ্ধান্ত নিবে। তথ্য পর্যালোচনার মাধ্যমে আপনাকে সমস্যা চিহ্নিত করতে হবে। অর্থাৎ, এখানে আপনি যে অভাববোধ থেকে গবেষণার বিষয় নির্বাচন করছেন, সে বিষয়ের সমস্যা নির্দিষ্ট করতে হবে। গবেষণায় সমস্যা নির্দিষ্টকরণের পর আপনাকে হাইপোথিসিস লিখতে হবে। এখন, আপনি যদি সন্ধান করেন যে, "কিভাবে গবেষণায় হাইপোথিসিস লিখতে হয়  বা how to write research hypothesis?" তাহলে এই পোস্ট আপনার জন্য। হাইপোথিসিস লেখার আগে জানতে হবে হাইপোথিসিস কি? নিচে উল্লেখ করা হাইপোথিসিস কি এবং প্রশ্নের উত্তর দেখুন


What is Hypothesis/-হাইপোথিসিস কি?

যখন কোনো বিষয়ের বিষয়ভিত্তিক কাজের সম্ভাব্য ধারাবাহিকতা তৈরি হয়, তখন তাকে Hypothesis বা অনুমান বা অনুমিত ভাবনা বলা হয়। ইহা গ্রহণযোগ্য হতে পারে আবার নাও হতে পারে।



অর্থাৎ আপনি গবেষণার জন্য কোনো বিষয় নির্বাচন করবেন এবং তা পর্যালোচনার মাধ্যমে সমস্যা চিহ্নিত করবেন, তারপরেই আপনাকে হাইপোথিসিস লিখতে হবে। উপরে উল্লেখিত হাইপোথিসিস কি এর উত্তর পড়লে আপনি বুঝতে পারবেন কিভাবে গবেষণায় হাইপোথিসিস লিখতে হয়। গবেষণা ধাপের মধ্যে দিয়েই দেখাচ্ছি যে, কিভাবে গবেষণায় হাইপোথিসিস লিখবেন।

ধরুন, 

আপনি, গবেষণা শুরু করবেন, এই জন্য বিষয় নির্বাচন করলেন। এরপর নির্বাচিত বিষয় আপনাকে পর্যালোচনা করতে হবে এবং সমস্যা নির্দিষ্ট করতে হবে। সমস্যা নির্দিষ্ট করার পর আপনাকে গবেষণার হাইপোথিসিস লিখতে হবে। গবেষণার শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত হাইপোথিসিস এর ব্যবহার রয়েছে। কিন্তু, যখন আপনি গবেষণাপত্র রচনা করবেন, তখন আপনাকে হাইপোথিসিস রচনা করতে হবে। একটা উদাহরণ দেখুন





১. বড় হেডিং

বড হেডিং হচ্ছে গবেষণার মৌলিক নাম। ইহা এক বা একাধিক শব্দের হতে পারে। যেমন;- সামাজিক বিজ্ঞান, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, গণিত, আবহাওয়া অধিদফতর ইত্যাদি।  উদাহরণ হিসেবে নিজের নামটিও যাচাই করে নিতে পারেন। অর্থাৎ,  বড হেডিং হচ্ছে গবেষণাকৃত বিষয়ের নাম।



২. হেডিং

গবেষণাকৃত বিষয়ের নামের পরে লিখতে হবে গবেষণার শিরোনাম। গবেষণার শিরোনাম এক বা একাধিক বাক্যের হতে পারে। উদাহরণ হিসেবে টিভি খবরের শিরোনাম, সংবাদপত্রের শিরোনাম বা গবেষণাপত্রের ফ্রি পিডিএফ ফাইল গুগলে আছে তা ডাউনলোড করে দেখতে পারেন। 




৩.১ সাবহেডিং

শিরোনাম লেখার পর আপনাকে গবেষণাকৃত বিষয়ের উপর  একটা সংক্ষিপ্ত রিভিউ(পর্যালোচনা) লিখতে হবে। এই রিভিউ এমন ভাবে লিখতে হবে যাতে, পড়লে গবেষণা বিষয়ক প্রাথমিক ধারণা পাওয়া যায়।


৩.২ সাবহেডিং

গবেষণা কেন করা হচ্ছে বা এর উদ্দেশ্য কি তা সংক্ষেপে লিখতে হবে। একাধিক পয়েন্ট আকারেও লেখা যায়। তবে, তা গবেষণাকৃত বিষয়ের উপর নির্ভর করবে।


৩.৩ সাবহেডিং

আপনি যে বিষয়ে গবেষণা শুরু করেছেন, সে বিষয়ের এক বা একাধিক সমস্যা নির্দিষ্ট করুন। 


৩.৪ সাবহেডিং

হাইপোথিসিস হচ্ছে সম্ভাব্য কাজের ধারাবাহিকতা। আপনি যে বিষয়ে গবেষণা করছেন, সে বিষয়ে সম্ভাব্য কাজের ধারাবাহিকতা তৈরি করুন। যেহেতু হাইপোথিসিস এর বাংলায় বুঝি অনুমান বা অনুমিত ভাবনা, সেহেতু হাইপোথিসিস গ্রহণযোগ্য হতে পারে আবার নাও হতে পারে। গ্রহণযোগ্য অনুমান থেকে কাজের ধারাবাহিকতা এখানে রচিত হবে। গবেষণার বিষয়ের উপর নির্ভর করে এক বা একাধিক পয়েন্ট হতে পারে। এরপর থেকে কাজের ধারাবাহিকতার সব টাইটেল থাকবে ছোট হেডিং এ। 




নোটঃ-

হাইপোথিসিস বা অনুমান বা অনুমিত ভাবনা যেহেতু কাল্পনিক, সেহেতু, শুধু গবেষণায়, সর্বক্ষেত্রে হাইপোথিসিস এর ব্যবহার রয়েছে। যেমন, আগামীকাল কি কাজ আছে, কিভাবে করবেন, কখন করবেন তা আগে ঠিক করে রাখা হল পরিকল্পনা কিন্তু, কাজের সমস্যা সমাধানের জন্য যখন গ্রহণযোগ্য ধারাবাহিকতা তৈরি করবেন, তখন তা হবে হাইপোথিসিস বা অনুমান বা অনুমিত ভাবনা। গবেষণায় কাজের ধারাবাহিকতা হচ্ছে হাইপোথিসিস বা অনুমান বা অনুমিত ভাবনা।



Next Post Previous Post
No Comment
Add Comment
comment url